Read Online in Bangla
Table of Content
ভূমিকা এবং সূচীপত্র্র
সাধারণ তথ্য
কিডনি ফেলিউর
কিডনির অনান্য মুখ্য রোগ
কিডনি রোগের মধ্যে পথ্য

5 মেজর কিডনি রোগ

কিডনির রোগগুলিকে প্রধানত দূভাগে বিভক্ত করা যায়:

  • মেডিক্যাল রোগ (ঔষধ সম্পর্কিত): এই প্রকার রোগের চিকিৎসা নেফ্রোলজিস্ট ঔষধের দ্বারা করে থাকেন। কিডনি বিকল রোগীদের ডায়ালিসিস বা কিডনি প্রতিস্থাপনের দরকার হতে পারে।
  • সার্জিক্যাল রোগ (অপারেশন সম্পর্কিত): এই প্রকার রোগের চিকিৎসা ইউরোলজিস্ট করে থাকেন। এক্ষেত্রে, সাধারণ অপারেশন, দূরবিন দ্বারা পরীক্ষা-এন্ডোস্কোপি, বা লেজারের দ্বারা পাথর ভাঙা- লিথোট্রিপসি ইত্যাদির প্রয়োগ করা হয়।
  • নেফ্রোলজিস্ট ও ইউরোলজিস্টের মধ্যে পার্থক্য কী? কিডনি বিশেষজ্ঞ ফিজিশিয়ানকে নেফ্রোলজিস্ট বলে, যিনি ওষুধের দ্বারা চিকিৎসা এবং ডায়ালিসিস দ্বারা রক্ত পরিশোধন করেন। আর, কিডনি বিশেষজ্ঞ সার্জেনকে ইউরোলজিস্ট বলে। যিনি সাধারণত অপারেশন এবং দূরবিন এর মাধ্যমে রোগের চিকিৎসা করেন।
কিডনির প্রধান রোগ
মেডিক্যাল রোগ সার্জিক্যাল রোগ
কিডনি ফেলিওর মূত্রনালিকাতে পাথর
উচ্চ রক্তচাপ প্রস্টেটের রোগ
ডায়াবেটিস থেকে কিডনির অসুখ মূত্রনালিকাতে জন্মগত অসুখ
নেফ্রোটিক সিনড্রোম মূত্রনালিকার/ফিউনির ক্যান্সার
প্রস্রাবের সংক্রমণ রোগ কিডনি প্রতিস্থাপন

প্রস্টেটের রোগ SLE এবং অন্যান্য নেফ্রাইটিস ৯০% ঔষধের দ্বারা চিকিৎসা সম্ভব

অ্যাকিউট কিডনি ফেলিওরে কিডনিযুগল হঠাৎ খারাপ হয়, কিন্তু চিকিৎসার পরে পুরোপুরি ঠিক হয়ে যায়।

কিডনি ফেলিওর

কিডনি ফেলিওর এর অর্থ হল, কিডনিযুগলের কার্যক্ষমতা কমে যাওয়া। রক্তে ক্রিয়েটিনিন আর ইউরিয়ার বর্ধিত মাত্রা কিডনি ফেলিওরের সংকেত দেয়। কিডনি ফেলিওর দুইপ্রকারের হয়-১. অ্যাকিউট কিডনি ফেলিওর, ২. ক্রনিক কিডনি ফেলিওর।

  • অ্যাকিউট কিডনি ফেলিওর (Acute Kidney Injury/Failure):
    অ্যাকিউট কিডনি ফেলিওর-এর অর্থ হল স্বাভাবিক কার্যরত কিডনি অল্প সময়ের মধ্যে, হঠাৎ খারাপ হয়ে যায়। অ্যাকিউট কিডনি ফেলিওর হবার মূল কারণ বমি-পায়খানা, ম্যালেরিয়া, রক্তচাপ হঠাৎ করে কমে যাওয়া ইত্যাদি। সঠিক ওষুধ এবং দরকার হলে ডায়ালিসিসের মাধ্যমে এইভাবে খারাপ হওয়া কিডনি পুনরায় ঠিকভাবে কাজ করতে শুরু করে।
  • ক্রনিক কিডনি ফেলিওর:
    ক্রনিক কিডনি ফেলিওর (Chronic Kidney Disease, CKD) এ কিডনিযুগল ধীরে ধীরে দীর্ঘ সময় ধরে এমনভাবে খারাপ হয় যে, পুনরায় ঠিক হয় না। শরীরে ফোলা ভাব, ক্ষুধামান্দ্য, বমিভাব, বিরক্তিভাব, দুর্বলতা, অল্প বয়সে উচ্চরক্তচাপ ইত্যাদি এই রোগের মুখ্য লক্ষণ। ক্রনিক কিডনি ফেলিওরের মুখ্য কারণগুলি হল, ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপ এবং কিডনির অন্যান্য নানাবিধ রোগ। রক্তে ক্রিয়েটিনিন এবং ইউরিয়ার মাত্রার দ্বারা কিডনির কার্যক্ষমতা বোঝা যায়। কিডনি বেশি খারাপ হলে রক্তে ক্রিয়েটিনিন এবং ইউরিয়ার মাত্রা বাড়ে। এই রোগের প্রাথমিক চিকিৎসা ঔষধ আর খাদ্য এবং পানীয়ের উপর নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে করা হয়। এই চিকিৎসার উদ্দেশ্য হল কিডনিকে অধিক খারাপ হওয়ার হাত থেকে বাঁচানো এবং ওষুধের মাধ্যমে রোগীর স্বাস্থ্য দীর্ঘ সময় পর্যন্ত ঠিক রাখা।
    কিডনি বেশি খারাপ হলে সাধারণত, ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা ৮-১০ মিলিগ্রাম/ডেসিলিটার-এর বেশি হয়, তখন ঔষধ এবং খাদ্য-পানীয়তে নিয়ন্ত্রণ সত্ত্বেও রোগীর স্বাস্থ্য খারাপ হতে থাকে। এমত অবস্থায় চিকিৎসার কেবলমাত্র দুটি বিকল্প খোলা থাকে। ডায়ালিসিস (রক্তের ডায়ালিসিস বা পেটের মধ্যে ডায়ালিসিস) অথবা কিডনি প্রতিস্থাপন।
ক্রনিক কিডনি ফেলিওরে কিডনিযুগল ধীরে ধীরে দীর্ঘ সময় ধরে এমনভাবে খারাপ হয় যে, পুনরায় আর ঠিক হয় না

  • ডায়ালিসিস:
    কিডনিযুগল যখন অত্যধিক খারাপ হয়ে যায়, তখন শরীরের অনাবশ্যক পদার্থকে শরীর থেকে দূর করার প্রক্রিয়াকেই ডায়ালিসিস বলে।
  • হিমোডায়ালিসিস (মেশিন দ্বারা রক্তের পরিশোধন): এই ধরনের ডায়ালিসিসে হিমোডায়ালিসিস মেশিনের মাধ্যমে কৃত্রিম কিডনির (ডায়ালাইজার)দ্বারা রক্ত পরিশোধন করা হয়। এ. ভি. ফিস্টুলা অথবা ডবল লুমেন ক্যাথিটার-এর মাধ্যমে পরিশোধনের জন্য রক্ত শরীর থেকে বের করা হয়। মেশিনের সাহায্যে শুদ্ধ রক্ত পুনরায় শরীরে ফেরত পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য রোগীকে নিয়মিতরূপে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার হিমোডায়ালিসিস করানো দরকার। হিমোডায়ালিসিস চলাকালীন রোগী খাটের উপর আরামে স্বাভাবিক অল্পসল্প কাজকর্ম যেমন জলখাবার খাওয়া, টিভি দেখা ইত্যাদি করতে পারে নিয়মিত রূপে ডায়ালিসিস করালে রোগী স্বাভাবিক জীবন কাটাতে পারে। কেবলমাত্র ডায়ালিসিস করানোর জন্য রোগীকে হাসপাতালে হিমোডায়ালিসিস ইউনিটে আসতে হতে পারে, যেখানে চার ঘন্টার মধ্যে এই প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়।
    বর্তমানে, হিমোডায়ালিসিস করানো এমন রোগীর সংখ্যা, পেটের ডায়ালিসিস করানো (সি. এ. পি. ডি) রোগীর সংখ্যার থেকে অনেক বেশি।
  • পেরিটোনিয়াল ডায়ালিসিস: পেটের ডায়ালিসিস (সি. এ. পি. পিডি) এই পদ্ধতিতে রোগী তার বাড়িতেই বিনা মেশিনে ডায়ালিসিস করাতে পারে। সি. এ. পি. ডি-তে বিশেষ ধরনের নরম এবং অনেক ছিদ্রযুক্ত নালী (ক্যাথিটার) সহজ অপারেশন দ্বারা পেটের মধ্যে ঢোকানো হয়। এই নালীর দ্বারা বিশেষ প্রকারের তরল (P.D.Fluid) পেটে ঢোকানো হয়
    বেশ কিছু ঘন্টা পর, যখন এই তরলকে ওই নালীর মধ্য দিয়েই বের করা হয়, তখন ওই তরলের সঙ্গে অনাবশ্যক বর্জ্য পদার্থও শরীরের বাইরে বেরিয়ে যায়। এই পদ্ধতিতে খরচ বেশি হয় এবং পেটে সংক্রমণের সম্ভাবনা থেকে যায়। এই দুইটি কারণই হল সি. এ. পি.'-র প্রধান অসুবিধা।
কিডনি অত্যধিক খারাপ হবার পরে, কিডনির কার্য করার কৃত্রিম পদ্ধতির নাম ডায়ালিসিস

  • অ্যাকিউট গোলামেরুলোনেফ্রাইটিস: যদিও যে কোনও বয়সের মানুষেরই এই রোগ হতে পারে, তথাপি বাচ্চাদের মধ্যে এই রোগ অধিক মাত্রায় পাওয়া যায়। এই রোগ গলাতে সংক্রমণ বা চামড়াতে সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। মুখ ফুলে যাওয়া এবং লাল রংয়ের প্রস্রাব হওয়া এই রোগের মুখ্য লক্ষণ।
    এই রোগ নির্ণয়ের সময় উচ্চ রক্তচাপ, প্রস্রাবে প্রোটিন এবং রক্তকণার উপস্থিতি, আর বেশ কিছু ক্ষেত্রে কিডনি ফেলিওর দেখা যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে যদি ঠিক সময়ে চিকিৎসা শুরু করে ওষুধ দেওয়া যায় তাহলে অল্পদিনের মধ্যেই এই রোগ পুরোপুরি ঠিক হয়ে যায়। অনেকের এই রোগ পুরোপুরি নাও সারতে পারে। মূত্রে রক্তকণিকা বা বেশি মাত্রায় প্রোটিন থাকলে বুঝতে হবে রোগ সারেনি। কারও কারও মৃত্যুও হতে পারে।
  • নেফ্রোটিক সিনড্রোম: কিডনির এই রোগটিও বাচ্চাদের মধ্যে অধিক দেখতে পাওয়া যায়। এই রোগের মুখ্য লক্ষণ হল বার বার শরীরের ফোলা ভাব। এই রোগে প্রস্রাবে প্রোটিনের উপস্থিতি, রক্তে প্রোটিনের মাত্রা কম, কোলেস্ট্রল বেড়ে যায়। এই রোগে সকলের রক্তচাপ বাড়ে না এবং কিডনি বিকল হবার সম্ভাবনা কম।
    এই রোগ ওষুধের দ্বারা নিরাময় সম্ভব। কিন্তু বার বার রোগের প্রকাশ, শরীরের ফোলাভাব, নেফ্রোটিক সিনড্রোমের বিশেষত্ব। এই রোগ দীর্ঘ সময় পর্যন্ত চলতে থাকা রোগীর এবং তার পরিবারের জন্য পীড়াদায়ক। রোগ যদি না সারে, তাহলে কিডনি খারাপও হতে পারে। কিডনি বায়োপসি দ্বারা বিভিন্ন প্রকার নির্ণয় সম্ভব। এটা বোঝা গুরুত্বপূর্ণ যে নেফ্রোটিক সিনড্রোমে আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে দীর্ঘমেয়াদী চিকিত্সার ফলাফল চমৎকার। তারা স্বাভাবিক কিডনি কার্যকারিতা সহ সুস্থ জীবনযাপন করে।
  • প্রস্রাবে সংক্রমণ: প্রস্রাব ত্যাগের সময় জ্বালাভাব, বার বার প্রস্রাবের বেগ আসা, লিঙ্গের যন্ত্রণা, জ্বর আসা ইত্যাদি প্রস্রাবে সংক্রমণের লক্ষণ। প্রস্রাব পরীক্ষাতে পুঁজের উপস্থিতি সংক্রমণের প্রমাণ দেয়।
    সাধারণত এই রোগ ওষুধের দ্বারা ঠিক হয়ে যায়। শিশুদের ক্ষেত্রে এই রোগের চিকিৎসার সময় বিশেষ সাবধানতার দরকার হয়। শিশুদের প্রস্রাবে সংক্রমণের চিকিৎসার নির্ণয়ে বিলম্ব বা সুচিকিৎসা না হলে কিডনির খুবই ক্ষতি হবার (যেটা ঠিক হয় না) সম্ভাবনা থাকে।
বাচ্চাদের কিডনির রোগের মধ্যে গ্লোমেরুলোনেফ্রাইটিস হল সর্বাধিক প্রসারিত রোগ

যদি প্রস্রাবে বার বার সংক্রমণ হয়, তাহলে মূত্রনালিতে বাধা, মূত্রনালিতে টি.বি. ইত্যাদির নির্ণয়ের জন্য পরীক্ষা করানো জরুরি। শিশুদের প্রস্রাবে বার বার সংক্রমণের প্রধান কারণ হল ভি. ইউ. আর (ভেসাইকো ইউরেটিক রিফ্লেক্স)। এক্ষেত্রে মূত্রাশয় আর মূত্রবাহিনীর মধ্যের ভালভে জন্মগত অসুবিধা থাকে, যার ফলে প্রস্রাব মূত্রাশয় থেকে উল্টো দিকে মূত্রবাহিনী হয়ে কিডনির দিকে যায়।

  • পাথর রোগ: পাথর কিডনির একটি গুরুত্বপূর্ণ রোগ। সাধারণত পাথর কিডনির মূত্রবাহিনী আর মূত্রাশয়ে হয়। এই রোগের মুখ্য লক্ষণগুলি হল অসহ্য পেটের যন্ত্রণা, বমি বমি ভাব, প্রস্রাবের লাল রং ইত্যাদি। কিছু রোগীদের পাথর হওয়া সত্ত্বেও যন্ত্রণা হয় না, থাকে 'সাইলেন্ট স্টোন' বলে। পেটের এক্স-রে এবং সোনোগ্রাফি পাথর নির্ণয়ের জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পরীক্ষা। পাথর সন্দেহ হলে CT Scan করানো অবশ্যই দরকার। কিডনির জন্য Creatinine বেশি থাকলে non-contrast করাই দরকার। সোনোগ্রাফিতে অনেক সময় কিডনিতে পাথর মনে হয়, অথচ পাথর নাও থাকতে পারে। আবার ureter-এ পাথর থাকলে তা সোনোগ্রাফিতে ধরা নাও হতে পারে। ছোট আকারের পাথর (৮mm) অধিক জল পান করলে প্রাকৃতিক রূপে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়।
    যদি পাথরের কারণে বার বার অসহ্য যন্ত্রণা হয়, বার বার প্রস্রাবে রক্ত আসে, বা পুঁজ আসে, অথবা মূত্রনালিকাতে বাধার সৃষ্টি হয় এবং তার ফলে কিডনির ক্ষতি হয় তাহলে পাথর বের করে দেওয়া খুবই জরুরি।
    সাধারণত পাথর বের করার জন্য প্রচলিত পদ্ধতিগুলি হল লিথোট্রিপসি, দূরবিন অর্থাৎ পি.সি.এন.এল, সিস্টোকোপি আর ইউরেটরেস্কোপি এবং lithoclast (লিথোক্লাস্ট) বা অপারেশনের সাহায্যে পাথর বের করা। ৮০% রোগীদের পাথর আবার হবার সম্ভাবনা থাকে।
    এই কারণে, অধিক জল পান করা, খাদ্য পানীয়র উপর নিয়ন্ত্রণ এবং সময়ে সময়ে ডাক্তারবাবুর সঙ্গে পরামর্শ প্রয়োজনীয় এবং ফলপ্রসূ।
পাথর রোগের মুখ্য লক্ষণ হল অসহ্য পেটের যন্ত্রণা

  • প্রোস্টেট এর রোগ-বি. পি. এইচ: প্রোস্টেট গ্রন্থি কেবলমাত্র পুরুষদের মধ্যেই থাকে। মূত্রাশয় থেকে প্রস্রাব নিষ্কাশন করার নালি, মূত্রনালিকার শুরুর অংশ প্রোস্টেটের মধ্য দিয়ে যায়। বয়সকালে পুরুষদের প্রোস্টেটের আকার বড় হয়ে যায়, যার ফলে মূত্রবাহী নালিকার উপর চাপ সৃষ্টি হয় এবং মূত্রত্যাগে কষ্ট হয়, এই অবস্থানকেই বলে প্রোস্টেট গ্রন্থির বৃদ্ধি। গ্রন্থির বৃদ্ধি benign prostate hyperplasia or cancer (Adenocarcinoma) হতে পারে। Prostate Specific Antigen (PSA) প্রোস্টেট গ্রন্থির ক্যান্সারের ক্ষেত্রে ১০ বা তার বেশি হয়। রাত্রে অনেকবার মূত্রত্যাগ করতে ওঠা, প্রস্রাবের ধারা ক্ষীণ হওয়া, প্রস্রাব করতে জোর দেওয়ার প্রয়োজন হওয়া ইত্যাদি হল বি. পি. এইচ-এর লক্ষণ। প্রাথমিক অবস্থায় এই রোগের চিকিৎসা ঔষধের সাহায্যে করা হয়। যদি ঔষধে উপশম না হয় তাহলে দূরবিন দ্বারা (T.U.R.P.) চিকিৎসা করানো দরকার। Infection হলেও PSA ১০-এর বেশি হতে পারে। Infection না থাকলে এবং PSA ১০-এর বেশি হলে, Prostate বায়োপসি করা দরকার। বায়োপসিতেই cancer ধরা পড়ে।
বয়সকালে পুরুষদের প্রস্রাব করতে কষ্ট সৃষ্টিকারী মুখ্য কারণটি হল প্রোস্টেট গ্রন্থির বৃদ্ধি